সি প্রোগ্রামিং ভাষা|| part –05
( এই ওয়েবসাইটে পোস্ট গুলো একটি খাতায় নোট করবেন এবং ছবি গুলো ভালো ভাবে দেখবেন ও ভালো লাগলে শেয়ার , সঙ্গে থাকবে )
*****************************************
# (টোকন, কিওয়াড, অপারেটর, অপারেটর ,ও এক্সপ্রেশন )
শুধু করি ;
প্রতীক সি প্রোগ্ৰাম এক শুচছ এক্সপেশন বা স্টেটমেন্টে সমন্বয়ে গঠিত। প্রতিটি এক্সপেশন
আবার কতগুলো প্রতীক, সংকেত ,
ভেরিয়েবল , তথা টোকেন , কীওয়ার্ড , অপারেটর , অপারেটর , ইত্যাদি সমন্বয়ে গঠিত
# টোকেন : টোকেন ( token) বলতে বুঝায় সিম্বল বা প্রতিক । প্রতিটি সি প্রোগ্রাম কতগুলো স্টেটমেন্টে নিয়ে ওয়ার্ড এবং ক্যারেক্টারের সমষ্টি । সি প্রোগ্রামে ব্যবহৃত এরূপ ওয়ার্ড এবং ক্যারেক্টারসমূহকে সম্মিলিতভাবে টোকেন
# কীওয়ার্ড : কীওয়ার্ড ( Keyword ) হল প্রোগ্রামের জন্য সংরক্ষিত বিশেষ শব্দ । সি ভাষায় ব্যবহৃত কতগুলো কীওয়ার্ড ইতিমধ্যেই
উল্লেখীত হয়েছে : int , char , float , এদের
উদাহরণ। এগুলো প্রত্যেকটি একটি নির্দিষ্ট অর্থ বহন করে এবং প্রোগ্রামে একটি নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন করে। Outo , double , for , register , Switch, break , - ds, go-to, return, typedef, case , huge , union
– saveregs , const , extern , interrupt,
Signed , Void , Const , extern , interrupt
, Signed, volatile , long, float ,-ss , Pascal ,struct, ( সি– এর কীওয়ার্ডসমূহ
আরো আছে ) ।
# আইডেন্টিফায়ার প্রোগ্রামে ব্যবহৃত ভেরিয়েবল , ফাংশন, এ্যরে, পয়েন্টার , ক্লাস ,
অবজেক্ট ইত্যাদিকে আইডেন্টি ( Identifier)
নামে অবহিত করা হয়। আইডেন্টিফায়ারের
নাম প্রোগ্রাম লেখার সময় দেয়া হয়।
# কনস্ট্যান্ট ( Constant ) অর্থ স্থির বা ধুবক।
ধুবক হল নির্দিষ্ট মান । অনেক সময় প্রোগ্রামে একটি স্থির বা অপরিবর্তিনশীল মান ব্যবহৃত
হয় । সে ক্ষেত্রে সি প্রোগ্রাম ঐ মানকে কনস্ট্যান্ট হিসেবে ঘোষণা করা হয়। প্রোগ্রাম নির্বাহের সময় কোন অবস্থাতেই কনস্ট্যান্ট বা
ধুবকের মান পরিবর্তন করা যায় না,
অর্থাৎ , কোন সংখ্যা বা ভেরিয়েবল দ্বারা কনস্ট্যান্টের মান নির্ধারণ করা যায় না ।
• সংখ্যাসুচক ধ্রুবক বা নিউমেরিক কনস্ট্যান্ট
( Number Constant ) এবং
• অক্ষরসূচক ধ্রুবক বা নিউমেরিক কনস্ট্যান্ট
( String Constant ) .
# নিউমেরিক কনস্ট্যান্ট :
এই ধরনের ধ্রুবক 0 থেকে 9 পর্যন্ত অংক অথবা $ দ্বারা শুরু হয় এবং মান -2147483648 থেকে 4294967295 এর মধ্যবতী যে ব্যবহার করা যায় ।
🌴 সংখ্যাসূচক ধ্রুবক আবার নিম্নোক্ত পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায় :
১| ইন্টিজার কনস্ট্যান্ট( Interger Constant )
২| ফ্লোয়েটিং পয়েন্টার কনস্ট্যান্ট ।
( Foating Pointed Constant )
৩| এক্সপোনেশিয়াল কনস্ট্যান্ট ।
( Exponential Constant )
৪| অকট্যাল কনস্ট্যান্ট ( Octal Constant )
৫| হেক্সাডেসিম্যাল কনস্ট্যান্ট
( Hexadecimal Constant )
# ইন্টিজার কনস্ট্যান্ট :
এ ধরনের ধ্রুবক ধনাত্মক বা ঋণাত্মক যে কোন পূর্ণসংখ্যা হতে পারে । এ ধ্রুবকে দশমিক বিন্দু থাকে না।
উদাহরণ : 546,45, 20000,– 32768 ,+6532767 ইত্যাদি ।
ফ্লোয়েটিং পয়েন্টার কনস্ট্যান্ট: এ ধরনের ধ্রুবক ধনাত্মক বা ঋণাত্মক পূর্ণ বা ভগ্নাংশবিশিষ্ট সংখ্যা হতে পারে। পূর্ণসংখ্যা জন্য দশমিক চিহ্নের ব্যবহার আবশ্যক নয়,
তবে আংশিক মানের জন্য এর বিকল্প নেই।
উদাহরণ :56,56,0 ,3.141592,–45.678,
+65.32 , 767 ইত্যাদি ।
# এক্সপোনেনশিয়াল কনস্ট্যান্ট:
এ ধরনের ধ্রুবক ও ধ্রুবক ও ধনাত্মক এবং ঋণাত্মক উভয় ধরনের হতে পারে ।
এ রকম সংখ্যা 10 এর সূচক বা ঘাত ( power) হিসাবে লেখা হয় এবং E অক্ষর দিয়ে বোঝান হয় । এখানে E দিয়ে 10 এর সাথে যে সূচক বা থাকে
তার মান লেখা হয় সূচক সংখ্যাটি যদি ধনাত্মক হয় তাহলে E এর পারে যোগ (+) এবং ধণাত্মক হলে বিয়োগ (–) ব্যবহার করা যায়।
0 মন্তব্যসমূহ